আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে নতুন করে দুটি হাই ডেফিনেশনের (এইচডি) ক্যামেরা বসানোর পরিকল্পনা করেছে কানাডার প্রতিষ্ঠান আর্থকাস্ট। এতে করে গুগল আর্থের মত মহাকাশ থেকে তোলা পৃথিবীর ছবি দেখার সুযোগ পাওয়া যাবে। তবে আর্থকাস্টের ক্যামেরায় স্পেস স্টেশন থেকে তোলা ছবি ও ভিডিওচিত্র বিনামূল্যে রিয়েল টাইমে দেখার সুযোগ থাকছে।
নতুন করে মহাকাশ থেকে রিয়েল টাইমে পৃথিবীর ভিডিও সম্প্রচার করার প্রযুক্তি যুক্ত হচ্ছে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে। ২০১৩ সাল থেকে পৃথিবীর যেকোনো স্থান থেকে যেকেউ বিনামূল্যেই রিয়েল টাইমে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন থেকে ধারণ করা পৃথিবীর ভিডিও চিত্র দেখতে পারবেন।
কানাডার মহাকাশ সম্পর্কিত প্রযুক্তি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান আর্থকাস্ট আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে দুটি ক্যামেরা যুক্ত করতে কাজ করছে। ২০১১ সালে মহাকাশ স্টেশনে একটি ক্যামেরা লাগানোর পরিকল্পনা কথা জানিয়েছিল আর্থ কাস্ট। এ বছর একটি ক্যামেরা আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে লাগানোর কথা ছিল। সম্প্রতি আর্থকাস্ট জানিয়েছে, প্রতিষ্ঠানটি পরিকল্পনায় রদবদল করে একটির পরিবর্তে দুটি হাই ডেফিনেশন প্রযুক্তির ক্যামেরা লাগাতে যাচ্ছে। ২০১৩ সালে এ দুটি ক্যামেরা যুক্ত হবে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনের নীচে। বর্তমানে এ ক্যামেরা আন্তর্জাতিক মহাকাশ বসানোর জন্য নভোচারীরা যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা প্রতিষ্ঠান নাসার অধীনে প্রশিক্ষণ নিচ্ছেন। নভোচারীরা স্পেস কার্গো থেকে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনের নীচে বসাবেন ক্যামেরা দুটি। এ ক্যামেরা দুটির একটি স্থিরভাবে বসানো হবে আরেকটি ক্যামেরা চারপাশে ঘুরতে সক্ষম হবে। এ ক্যামেরা দুটি নির্মাণ করছে যুক্তরাজ্যের আরএএল স্পেস নামের একটি প্রতিষ্ঠান।
আর্থকাস্টের প্রকৌশলী ইয়ান তোশ বিবিসিকে জানিয়েছেন, এ ক্যামেরায় তোলা ছবি গুগল আর্থের মতই হবে। এ ছবিতে বাড়ির অবস্থান, গাড়ির চালানোর জন্য রাস্তা ঠিক করার মত অনেক ফিচার থাকবে। ছবি ও ভিডিওচিত্র সরাসরি দেখার সুযোগ পাওয়া যাবে।
আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনের এ ক্যামেরায় ধারণ করা ভিডিওচিত্র সরাসরি সম্প্রচারের জন্য একটি ওয়েবসাইট খোলা হবে। এখানে বিনামূল্যে নিবন্ধন করে যেকেউ তাঁর প্রয়োজনীয় তথ্য লাইভ বা কিছুসময় আগের তথ্য দেখতে পারবেন।
ইয়ান তোশ আরও জানিয়েছেন, আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন কোন অঞ্চল দিয়ে কখন অতিক্রম করে তা আগেভাগেই জানতে পারবেন এ সাইটের নিবন্ধনকারীরা। তাই তাঁরা বিয়ে বা কোনো গুরুত্বপূর্ণ অনুষ্ঠান সম্প্রচার করতে চাইলে আর্থকাস্ট ক্যামেরার সাহায্য নিতে পারবেন।
উল্লেখ্য, আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে বর্তমানে বেশ কিছু ক্যামেরা আছে। এসব ক্যামেরা নির্দিষ্ট কাজের জন্য ব্যবহূত হয়। আর্থকাস্টের ক্যামেরা সবার প্রয়োজনে কাজ করবে। প্রয়োজনীয় সবকিছুর তথ্য পেতে ও ভিডিও দেখতে এ ক্যামেরার তথ্য যেকেউ ব্যবহার করতে পারবেন।
আর্থকাস্টের পক্ষ থেকে অ্যাপ্লিকেশন তৈরির জন্য কোড অবমুক্ত করার ঘোষণাও দেওয়া হয়েছে। এতে করে ডেভেলপাররা বিভিন্ন কাজের উপযোগী অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করতে পারবেন। ইতিমধ্যে জাতিসংঘ আর্থকাস্ট ব্যবহার করে বিপর্যয়ের সময় জরুরি অবস্থা পর্যবেক্ষণ করবে বলে জানিয়েছে। এছাড়াও মহাকাশের ছবি ব্যবহার করে গেম তৈরি করার সুযোগও থাকছে।
নতুন করে মহাকাশ থেকে রিয়েল টাইমে পৃথিবীর ভিডিও সম্প্রচার করার প্রযুক্তি যুক্ত হচ্ছে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে। ২০১৩ সাল থেকে পৃথিবীর যেকোনো স্থান থেকে যেকেউ বিনামূল্যেই রিয়েল টাইমে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন থেকে ধারণ করা পৃথিবীর ভিডিও চিত্র দেখতে পারবেন।
কানাডার মহাকাশ সম্পর্কিত প্রযুক্তি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান আর্থকাস্ট আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে দুটি ক্যামেরা যুক্ত করতে কাজ করছে। ২০১১ সালে মহাকাশ স্টেশনে একটি ক্যামেরা লাগানোর পরিকল্পনা কথা জানিয়েছিল আর্থ কাস্ট। এ বছর একটি ক্যামেরা আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে লাগানোর কথা ছিল। সম্প্রতি আর্থকাস্ট জানিয়েছে, প্রতিষ্ঠানটি পরিকল্পনায় রদবদল করে একটির পরিবর্তে দুটি হাই ডেফিনেশন প্রযুক্তির ক্যামেরা লাগাতে যাচ্ছে। ২০১৩ সালে এ দুটি ক্যামেরা যুক্ত হবে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনের নীচে। বর্তমানে এ ক্যামেরা আন্তর্জাতিক মহাকাশ বসানোর জন্য নভোচারীরা যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা প্রতিষ্ঠান নাসার অধীনে প্রশিক্ষণ নিচ্ছেন। নভোচারীরা স্পেস কার্গো থেকে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনের নীচে বসাবেন ক্যামেরা দুটি। এ ক্যামেরা দুটির একটি স্থিরভাবে বসানো হবে আরেকটি ক্যামেরা চারপাশে ঘুরতে সক্ষম হবে। এ ক্যামেরা দুটি নির্মাণ করছে যুক্তরাজ্যের আরএএল স্পেস নামের একটি প্রতিষ্ঠান।
আর্থকাস্টের প্রকৌশলী ইয়ান তোশ বিবিসিকে জানিয়েছেন, এ ক্যামেরায় তোলা ছবি গুগল আর্থের মতই হবে। এ ছবিতে বাড়ির অবস্থান, গাড়ির চালানোর জন্য রাস্তা ঠিক করার মত অনেক ফিচার থাকবে। ছবি ও ভিডিওচিত্র সরাসরি দেখার সুযোগ পাওয়া যাবে।
আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনের এ ক্যামেরায় ধারণ করা ভিডিওচিত্র সরাসরি সম্প্রচারের জন্য একটি ওয়েবসাইট খোলা হবে। এখানে বিনামূল্যে নিবন্ধন করে যেকেউ তাঁর প্রয়োজনীয় তথ্য লাইভ বা কিছুসময় আগের তথ্য দেখতে পারবেন।
ইয়ান তোশ আরও জানিয়েছেন, আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন কোন অঞ্চল দিয়ে কখন অতিক্রম করে তা আগেভাগেই জানতে পারবেন এ সাইটের নিবন্ধনকারীরা। তাই তাঁরা বিয়ে বা কোনো গুরুত্বপূর্ণ অনুষ্ঠান সম্প্রচার করতে চাইলে আর্থকাস্ট ক্যামেরার সাহায্য নিতে পারবেন।
উল্লেখ্য, আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে বর্তমানে বেশ কিছু ক্যামেরা আছে। এসব ক্যামেরা নির্দিষ্ট কাজের জন্য ব্যবহূত হয়। আর্থকাস্টের ক্যামেরা সবার প্রয়োজনে কাজ করবে। প্রয়োজনীয় সবকিছুর তথ্য পেতে ও ভিডিও দেখতে এ ক্যামেরার তথ্য যেকেউ ব্যবহার করতে পারবেন।
আর্থকাস্টের পক্ষ থেকে অ্যাপ্লিকেশন তৈরির জন্য কোড অবমুক্ত করার ঘোষণাও দেওয়া হয়েছে। এতে করে ডেভেলপাররা বিভিন্ন কাজের উপযোগী অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করতে পারবেন। ইতিমধ্যে জাতিসংঘ আর্থকাস্ট ব্যবহার করে বিপর্যয়ের সময় জরুরি অবস্থা পর্যবেক্ষণ করবে বলে জানিয়েছে। এছাড়াও মহাকাশের ছবি ব্যবহার করে গেম তৈরি করার সুযোগও থাকছে।
No comments:
Post a Comment