
স্ত্রী অ্যানোফিলিস মশা বাহিত এক ধরনের সংক্রামক রোগ ম্যালেরিয়া। প্রতি বছর পঞ্চাশ কোটিরও বেশি মানুষ ম্যালেরিয়া আক্রান্ত হন এবং দশ লাখ মানুষ এ রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান যাদের মধ্যে বেশির ভাগই আফ্রিকা অঞ্চলের। যে বিশেষ জীবাণুর কারণে মানুষের শরীরে ম্যালেরিয়া রোগের সংক্রমণ ঘটে তা দীর্ঘদিন গবেষকদের ধন্ধে রেখেছিল। কারণ হিসেবে গবেষকরা জানিয়েছেন, প্রচলিত ওষুধে অনেক সময়ই ম্যালেরিয়া নির্মূল করা সম্ভব হয় না। ওষুধের বিরুদ্ধে প্যারাসাইট বা ম্যালেরিয়া জীবাণু প্রতিরোধ গড়ে তুলতে পারে।
সম্প্রতি কেপ টাউন বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক কেলি চিবেল জানিয়েছেন, অবস্থার পরিবর্তন ঘটবে শিগগিরই। তাঁরা নতুন এক ধরনের ওষুধ তৈরি করেছেন যা ম্যালেরিয়া নির্মূল করতে সমর্থ হবে।
কেলি চিবেল আরও জানান, তাঁদের তৈরি ওষুধ স্বল্প মাত্রায় ব্যবহার করা হলেও ম্যালেরিয়া আক্রান্ত ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে কার্যকর ভূমিকা রাখতে সক্ষম হবে।
গবেষকরা তাঁদের তৈরি এ ওষুধ শিগগিরই আফ্রিকার হাসপাতালগুলো ম্যালেরিয়া আক্রান্ত ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে পরীক্ষা করে দেখবেন।
ইঁদুরের ওপর এ ওষুধের কার্যকারিতা পরীক্ষা করে গবেষকরা দেখেছেন তাঁদের তৈরি ওষুধ সরাসরি ম্যালেরিয়া জীবাণুর জীবনচক্রকে বাধাগ্রস্ত করে এবং জীবাণুকে ধ্বংস করে। তাঁরা জানিয়েছেন, এ ওষুধটির বিরুদ্ধে ম্যালেরিয়ার জীবাণু কোনো প্রতিরোধ ব্যবস্থা গড়ে তুলতে পারবে না।
গবেষকরা আরও জানান, এ ওষুধ বাজারে আসতে ৫ বছর সময় লাগতে পারে। তাঁদের আশা বাজারে আসলে ম্যালেরিয়ার কার্যকর ওষুধ হিসেবে এটি বিশ্বের লাখো মানুষের জীবন রক্ষা করতে সমর্থ হবে।
সম্প্রতি কেপ টাউন বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক কেলি চিবেল জানিয়েছেন, অবস্থার পরিবর্তন ঘটবে শিগগিরই। তাঁরা নতুন এক ধরনের ওষুধ তৈরি করেছেন যা ম্যালেরিয়া নির্মূল করতে সমর্থ হবে।
কেলি চিবেল আরও জানান, তাঁদের তৈরি ওষুধ স্বল্প মাত্রায় ব্যবহার করা হলেও ম্যালেরিয়া আক্রান্ত ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে কার্যকর ভূমিকা রাখতে সক্ষম হবে।
গবেষকরা তাঁদের তৈরি এ ওষুধ শিগগিরই আফ্রিকার হাসপাতালগুলো ম্যালেরিয়া আক্রান্ত ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে পরীক্ষা করে দেখবেন।
ইঁদুরের ওপর এ ওষুধের কার্যকারিতা পরীক্ষা করে গবেষকরা দেখেছেন তাঁদের তৈরি ওষুধ সরাসরি ম্যালেরিয়া জীবাণুর জীবনচক্রকে বাধাগ্রস্ত করে এবং জীবাণুকে ধ্বংস করে। তাঁরা জানিয়েছেন, এ ওষুধটির বিরুদ্ধে ম্যালেরিয়ার জীবাণু কোনো প্রতিরোধ ব্যবস্থা গড়ে তুলতে পারবে না।
গবেষকরা আরও জানান, এ ওষুধ বাজারে আসতে ৫ বছর সময় লাগতে পারে। তাঁদের আশা বাজারে আসলে ম্যালেরিয়ার কার্যকর ওষুধ হিসেবে এটি বিশ্বের লাখো মানুষের জীবন রক্ষা করতে সমর্থ হবে।
No comments:
Post a Comment