
কাজের সময় ফেসবুক ঘাঁটাঘাঁটির জন্য কাজের ক্ষতি হওয়া ঠেকাতে সম্প্রতি অভিনব এক উপায় বের করেছেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত প্রযুক্তি উদ্যোক্তা মনীশ শেঠি। মনীশ তাঁর ওপর সার্বক্ষণিক নজরদারির জন্য ঘণ্টাভিত্তিক চুক্তিতে একজনকে নিয়োগ করেছেন। এ কর্মচারীটির একমাত্র কাজ হচ্ছে, মনীশ ফেসবুকে লগ ইন করলেই তাঁকে কশে একটি চড় মারা!
মনীশ তাঁর ব্লগপোস্টে লিখেছেন, তিনি যাকে নিয়োগ দিয়েছেন তাঁর একমাত্র কাজ হচ্ছে সব সময় তাঁকে নজরদারিতে রাখা; আর সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইট চালু করলেই কশে একটা চড় বসিয়ে দেওয়া। মনীশের দাবি, সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইটের এ আসক্তি থেকে মুক্ত হওয়ার জন্য এই ‘চড় পদ্ধতি’ বেশ ভালোই কাজ দিচ্ছে।
মনীশ জানিয়েছেন, এখন আর তাঁর সময় নষ্ট হচ্ছে না, অনলাইনের কাজ এখন আগের চেয়ে চারগুণ বেড়েছে।
মনীশ জানান, অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করে তিনি দেখেছেন, প্রতি সপ্তাহে অনলাইনে কাজের চেয়ে ফেসবুক চ্যাটিংয়েই বেশি সময় যাচ্ছে তাঁর। তাই তিনি চড় মারায় দক্ষ ও প্রযুক্তি জ্ঞানসম্পন্ন এমন একজনের খোঁজে বিজ্ঞাপন দেন।
মনীশ অবশ্য আরও জানিয়েছেন, চড়ে দক্ষ একজন পাশে বসে আছে এই ভয়েই ফেসবুক আসক্তি ছেড়ে কাজে মনোযোগ এসেছে এটা ঠিক নয়, তবে মানসিক প্রভাব পড়েছে। কাজের ফাঁকে পরামর্শ ও কাজে মনোযোগ দেওয়ার কারণেই কাজের সময় নষ্ট হওয়া থেকে রেহাই মিলেছে। তিনি জানান, কেউ যখন চেঁচিয়ে কাজের কথা মনে করিয়ে দেয় এবং সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইট ভুল করে চালু করে ফেললে শাসাতে শুরু করে, তখন এমনিতেই কাজের প্রতি মনোযোগ বেড়ে যায়।
মনীশ তাঁর ব্লগপোস্টে লিখেছেন, তিনি যাকে নিয়োগ দিয়েছেন তাঁর একমাত্র কাজ হচ্ছে সব সময় তাঁকে নজরদারিতে রাখা; আর সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইট চালু করলেই কশে একটা চড় বসিয়ে দেওয়া। মনীশের দাবি, সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইটের এ আসক্তি থেকে মুক্ত হওয়ার জন্য এই ‘চড় পদ্ধতি’ বেশ ভালোই কাজ দিচ্ছে।
মনীশ জানিয়েছেন, এখন আর তাঁর সময় নষ্ট হচ্ছে না, অনলাইনের কাজ এখন আগের চেয়ে চারগুণ বেড়েছে।
মনীশ জানান, অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করে তিনি দেখেছেন, প্রতি সপ্তাহে অনলাইনে কাজের চেয়ে ফেসবুক চ্যাটিংয়েই বেশি সময় যাচ্ছে তাঁর। তাই তিনি চড় মারায় দক্ষ ও প্রযুক্তি জ্ঞানসম্পন্ন এমন একজনের খোঁজে বিজ্ঞাপন দেন।
মনীশ অবশ্য আরও জানিয়েছেন, চড়ে দক্ষ একজন পাশে বসে আছে এই ভয়েই ফেসবুক আসক্তি ছেড়ে কাজে মনোযোগ এসেছে এটা ঠিক নয়, তবে মানসিক প্রভাব পড়েছে। কাজের ফাঁকে পরামর্শ ও কাজে মনোযোগ দেওয়ার কারণেই কাজের সময় নষ্ট হওয়া থেকে রেহাই মিলেছে। তিনি জানান, কেউ যখন চেঁচিয়ে কাজের কথা মনে করিয়ে দেয় এবং সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইট ভুল করে চালু করে ফেললে শাসাতে শুরু করে, তখন এমনিতেই কাজের প্রতি মনোযোগ বেড়ে যায়।
ফেসবুক চালু করলেই চড়! - প্রথম আলো
No comments:
Post a Comment