এ বছর রসায়নে নোবেল পেলেন যুক্তরাষ্ট্রের দুজন গবেষক— রবার্ট লেফকোইত্জ ও ব্রায়ান কোবিলকার। মানবদেহের কোষের রসায়ন নিয়ে গবেষণার জন্য তাঁরা এ বছর নোবেল পুরস্কার পেলেন। মানবদেহের কোটি কোটি কোষ যেভাবে তাদের পরিবেশ তৈরি করে নেয়, তা নিয়ে কাজ করেছেন তাঁরা। খবর বিবিসির।
আজ বুধবার রয়্যাল সুইডিশ অ্যাকাডেমি অব সায়েন্সেস রসায়নে চলতি বছরের নোবেল পুরস্কারের জন্য রবার্ট লেফকোইত্জ ও ব্রায়ান কোবিলকারের নাম ঘোষণা করেছে। তাঁরা যৌথভাবে পুরস্কার হিসেবে ৮০ লাখ সুইডিশ ক্রোনার পাবেন।
এক কোষ থেকে আরেক কোষে যে জটিল নেটওয়ার্কের মাধ্যমে তথ্য আদান-প্রদান চলে, তা নিয়ে কাজ করেছেন রবার্ট লেফকোইত্জ ও ব্রায়ান কোবিলকার। তাঁরা এ পদ্ধতির নাম দিয়েছেন ‘জি প্রোটিন-কাপল্ড রিসেপ্টরস’। এ প্রক্রিয়া সম্পর্কে গবেষক লেফকোইত্জ জানিয়েছেন, এ রিসেপ্টরগুলো কোষের মধ্যে হরমোনের গেটওয়ে হিসেবে কাজ করে।
সফল ও অনন্যসাধারণ গবেষণা, উদ্ভাবন ও সামাজিক কর্মকাণ্ডের জন্য নোবেল পুরস্কার দেওয়া হয়। ১৯০১ সালে প্রবর্তিত হয় এ মহার্ঘ্য পুরস্কার। মোট ছয়টি বিষয়ে নোবেল পুরস্কার দেওয়া হয়—পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, চিকিত্সাশাস্ত্র, অর্থনীতি, সাহিত্য ও শান্তি। রসায়নে প্রথম নোবেল পেয়েছিলেন ডাচ বিজ্ঞানী ইয়াকোবুস হেনরিকুস ফান্ট হফ। রাসায়নিক গতিবিদ্যার গুরুত্বপূর্ণ নীতি এবং দ্রবণের অভিস্রবণ চাপ আবিষ্কারের জন্য তিনি রসায়নে প্রথম নোবেল পেয়েছিলেন। ২০১২ সাল পর্যন্ত রসায়নে নোবেলজয়ীর সংখ্যা দাঁড়াল ১৬৩।
গতকাল মঙ্গলবার নোবেল কমিটি পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করে। কোয়ান্টাম অপটিকস গবেষণায় অবদানের জন্য চলতি বছর পদার্থবিদ্যায় যৌথভাবে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন ফ্রান্সের সার্জ হ্যারোশ ও যুক্তরাষ্ট্রের ডেভিড ওয়াইনল্যান্ড। স্টেমসেল নিয়ে গবেষণার জন্য এ বছর চিকিত্সায় নোবেল পুরস্কার পাচ্ছেন যুক্তরাজ্যের গবেষক স্যার জন গর্ডন ও জাপানের শিনইয়া ইয়ামানাকা। ৮ অক্টোবর সোমবার আনুষ্ঠানিকভাবে তাঁদের নাম ঘোষণা করে নোবেল কর্তৃপক্ষ।
আগামী ১০ ডিসেম্বর স্টকহোমে আনুষ্ঠানিকভাবে ২০১২ সালের নোবেল বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেওয়া হবে।
কাল বৃহস্পতিবার সাহিত্যে, শুক্রবার শান্তিতে ও ১৫ অক্টোবর সোমবার অর্থনীতিতে নোবেল বিজয়ীর নাম ঘোষণা করা হবে।
আজ বুধবার রয়্যাল সুইডিশ অ্যাকাডেমি অব সায়েন্সেস রসায়নে চলতি বছরের নোবেল পুরস্কারের জন্য রবার্ট লেফকোইত্জ ও ব্রায়ান কোবিলকারের নাম ঘোষণা করেছে। তাঁরা যৌথভাবে পুরস্কার হিসেবে ৮০ লাখ সুইডিশ ক্রোনার পাবেন।
এক কোষ থেকে আরেক কোষে যে জটিল নেটওয়ার্কের মাধ্যমে তথ্য আদান-প্রদান চলে, তা নিয়ে কাজ করেছেন রবার্ট লেফকোইত্জ ও ব্রায়ান কোবিলকার। তাঁরা এ পদ্ধতির নাম দিয়েছেন ‘জি প্রোটিন-কাপল্ড রিসেপ্টরস’। এ প্রক্রিয়া সম্পর্কে গবেষক লেফকোইত্জ জানিয়েছেন, এ রিসেপ্টরগুলো কোষের মধ্যে হরমোনের গেটওয়ে হিসেবে কাজ করে।
সফল ও অনন্যসাধারণ গবেষণা, উদ্ভাবন ও সামাজিক কর্মকাণ্ডের জন্য নোবেল পুরস্কার দেওয়া হয়। ১৯০১ সালে প্রবর্তিত হয় এ মহার্ঘ্য পুরস্কার। মোট ছয়টি বিষয়ে নোবেল পুরস্কার দেওয়া হয়—পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, চিকিত্সাশাস্ত্র, অর্থনীতি, সাহিত্য ও শান্তি। রসায়নে প্রথম নোবেল পেয়েছিলেন ডাচ বিজ্ঞানী ইয়াকোবুস হেনরিকুস ফান্ট হফ। রাসায়নিক গতিবিদ্যার গুরুত্বপূর্ণ নীতি এবং দ্রবণের অভিস্রবণ চাপ আবিষ্কারের জন্য তিনি রসায়নে প্রথম নোবেল পেয়েছিলেন। ২০১২ সাল পর্যন্ত রসায়নে নোবেলজয়ীর সংখ্যা দাঁড়াল ১৬৩।
গতকাল মঙ্গলবার নোবেল কমিটি পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করে। কোয়ান্টাম অপটিকস গবেষণায় অবদানের জন্য চলতি বছর পদার্থবিদ্যায় যৌথভাবে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন ফ্রান্সের সার্জ হ্যারোশ ও যুক্তরাষ্ট্রের ডেভিড ওয়াইনল্যান্ড। স্টেমসেল নিয়ে গবেষণার জন্য এ বছর চিকিত্সায় নোবেল পুরস্কার পাচ্ছেন যুক্তরাজ্যের গবেষক স্যার জন গর্ডন ও জাপানের শিনইয়া ইয়ামানাকা। ৮ অক্টোবর সোমবার আনুষ্ঠানিকভাবে তাঁদের নাম ঘোষণা করে নোবেল কর্তৃপক্ষ।
আগামী ১০ ডিসেম্বর স্টকহোমে আনুষ্ঠানিকভাবে ২০১২ সালের নোবেল বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেওয়া হবে।
কাল বৃহস্পতিবার সাহিত্যে, শুক্রবার শান্তিতে ও ১৫ অক্টোবর সোমবার অর্থনীতিতে নোবেল বিজয়ীর নাম ঘোষণা করা হবে।
রসায়নে নোবেল পেলেন দুই মার্কিন গবেষক - প্রথম আলো
No comments:
Post a Comment