মঙ্গলের মাটিতে তৃতীয় দিন পার করেছে যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণাপ্রতিষ্ঠান নাসার বিজ্ঞানীদের পাঠানো কিউরিওসিটি। প্রথম ও দ্বিতীয় দিনে যন্ত্রপাতি পরীক্ষায় ব্যস্ত সময় কেটেছে কিউরিওসিটির। তৃতীয় দিনে ক্যামেরা চালু করে ছবি তুলে পৃথিবীতে পাঠিয়েছে কিউরিওসিটি। কিউরিওসিটির তোলা সে ছবিগুলো মঙ্গল থেকে পৃথিবীতে পাঠানো ‘রঙিন পোস্টকার্ডের’ মতো। রয়টার্সের খবরে এ কথা জানানো হয়।
৬ আগস্ট সোমবার বাংলাদেশ সময় বেলা ১১টা ৩২ মিনিটে মঙ্গলের মাটিতে অবতরণ করে যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণাপ্রতিষ্ঠান নাসার বিজ্ঞানীদের পাঠানো কিউরিওসিটি মহাকাশযান। মঙ্গলে অবতরণের পর কিউরিওসিটির সব যন্ত্রাংশ ঠিকমতো কাজ করছে কি না, তা পরীক্ষা করে দেখছেন নাসার গবেষকেরা। প্রথম দিন মঙ্গলের তেজস্ক্রিয়া মাপতে আর যন্ত্রপাতি ঠিকঠাক কাজ করছে কি না, তা পরীক্ষা করে দেখেতে সময় কেটেছে কিউরিওসিটির।
মঙ্গলের দ্বিতীয় দিনে এ পরীক্ষার অংশ হিসেবেই কিউরিওসিটি মাস্তুল খাড়া করেছে। এ মাস্তুলের সঙ্গে লাগানো ক্যামেরা ব্যবহার করে তৃতীয় দিনে মঙ্গলের নিসর্গের রঙিন ছবি তুলেছে কিউরিওসিটি। ৯ আগস্ট নাসার গবেষকেরা জানিয়েছেন, মঙ্গলে কিউরিওসিটিরি তৃতীয় দিনে নিজের ছবি ও কিউরিওসিটির বর্তমান অবস্থান গেইল কার্টারের রঙিন ছবি তুলে পাঠিয়েছে। এ ছবি তুলতে ৩৪ মিলিমিটার ক্যামেরা ব্যবহার করেছে কিউরিওসিটি। ছবিতে দেখা যাচ্ছে, গেইল কার্টারের মাঝামাঝি অবস্থানে একটি উঁচু পাহাড় দেখা যাচ্ছে। মাউন্ট শার্প নামের এই পাহাড়টির চূড়ায় ওঠার চেষ্টা করবে কিউরিওসিটি। আর চলার পথে পাথর ভেঙে আর মাটি বিশ্লেষণ করে অণুজীবের সন্ধান চালাবে। কিউরিওসিটির মাস্তুলে ৩৪ মিলিমিটার ক্যামেরাটির পাশে রয়েছে আরেকটি ১০০ মিলিমিটার টেলিফটো লেন্সের ক্যামেরা। দুটি ক্যামেরা মিলিয়ে উন্নত মানের ছবি তুলতে পারে।
নাসার জেট প্রোপালশন ল্যাবরেটরির গবেষক ডন সামনার জানিয়েছেন, কিউরিওসিটির ভবিষ্যত্ নিয়ে নাসার একটি বড় দল বর্তমানে কাজ করছে। তাঁরা কিউরিওসিটিকে কোন পথে নিয়ে যাবেন তা নিয়ে পরিকল্পনা করছেন। তবে কিউরিওসিটি যেখানে মূল গবেষণা চালাবে, সেটি তার বর্তমান অবস্থান থেকে সাড়ে ছয় কিলোমিটার দূরে মাউন্ট শার্প বেসে। সেখানে পৌঁছাতে এক বছর লাগবে কিউরিওসিটির।
কিউরিওসিটির মিশনের ব্যবস্থাপক মাইলেক ওয়াটকিনস জানান, মঙ্গলে তিন দিন কাটানোর পরও কোনো অস্বাভাবিকতা ধরা পড়েনি কিউরিসিটির মধ্যে। কোনো সমস্যা ছাড়াই পরিকল্পনামাফিক সব ধরনের কাজ করছে এ রোবটযানটি। কিউরিওসিটিতে রাসায়নিক পরীক্ষায় যেসব যন্ত্রাংশ ব্যবহার করা হবে, এখন সেগুলোর পরীক্ষা চালানো হচ্ছে। কিউরিওসিটির তোলা ছবিতে দেখা গেছে, যে পথে যানটি এগোবে সে পথটির নুড়ি বা পাথর থেকে যানটির ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা নেই।
মঙ্গলে কিউরিওসিটির চতুর্থ দিন পার হবে সফটওয়্যার ও ধুলা বিশ্লেষক যন্ত্রগুলো ঠিকঠাক কাজ করছে কি না, তা পরীক্ষায়। এদিন কিউরিওসিটির মূল কম্পিউটারে সফটওয়্যার আপগ্রেড করা হবে। এ সফটওয়্যারটি মঙ্গলপৃষ্ঠে কী কাজ করতে হবে সে বিষয়ে কিউরিওসিটিকে নির্দেশনা দেবে। এই সফটওয়্যার আপগ্রেডের কারণে অন্য কাজ আপাতত বন্ধ রাখবে কিউরিওসিটি।
৬ আগস্ট সোমবার বাংলাদেশ সময় বেলা ১১টা ৩২ মিনিটে মঙ্গলের মাটিতে অবতরণ করে যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণাপ্রতিষ্ঠান নাসার বিজ্ঞানীদের পাঠানো কিউরিওসিটি মহাকাশযান। মঙ্গলে অবতরণের পর কিউরিওসিটির সব যন্ত্রাংশ ঠিকমতো কাজ করছে কি না, তা পরীক্ষা করে দেখছেন নাসার গবেষকেরা। প্রথম দিন মঙ্গলের তেজস্ক্রিয়া মাপতে আর যন্ত্রপাতি ঠিকঠাক কাজ করছে কি না, তা পরীক্ষা করে দেখেতে সময় কেটেছে কিউরিওসিটির।
মঙ্গলের দ্বিতীয় দিনে এ পরীক্ষার অংশ হিসেবেই কিউরিওসিটি মাস্তুল খাড়া করেছে। এ মাস্তুলের সঙ্গে লাগানো ক্যামেরা ব্যবহার করে তৃতীয় দিনে মঙ্গলের নিসর্গের রঙিন ছবি তুলেছে কিউরিওসিটি। ৯ আগস্ট নাসার গবেষকেরা জানিয়েছেন, মঙ্গলে কিউরিওসিটিরি তৃতীয় দিনে নিজের ছবি ও কিউরিওসিটির বর্তমান অবস্থান গেইল কার্টারের রঙিন ছবি তুলে পাঠিয়েছে। এ ছবি তুলতে ৩৪ মিলিমিটার ক্যামেরা ব্যবহার করেছে কিউরিওসিটি। ছবিতে দেখা যাচ্ছে, গেইল কার্টারের মাঝামাঝি অবস্থানে একটি উঁচু পাহাড় দেখা যাচ্ছে। মাউন্ট শার্প নামের এই পাহাড়টির চূড়ায় ওঠার চেষ্টা করবে কিউরিওসিটি। আর চলার পথে পাথর ভেঙে আর মাটি বিশ্লেষণ করে অণুজীবের সন্ধান চালাবে। কিউরিওসিটির মাস্তুলে ৩৪ মিলিমিটার ক্যামেরাটির পাশে রয়েছে আরেকটি ১০০ মিলিমিটার টেলিফটো লেন্সের ক্যামেরা। দুটি ক্যামেরা মিলিয়ে উন্নত মানের ছবি তুলতে পারে।
নাসার জেট প্রোপালশন ল্যাবরেটরির গবেষক ডন সামনার জানিয়েছেন, কিউরিওসিটির ভবিষ্যত্ নিয়ে নাসার একটি বড় দল বর্তমানে কাজ করছে। তাঁরা কিউরিওসিটিকে কোন পথে নিয়ে যাবেন তা নিয়ে পরিকল্পনা করছেন। তবে কিউরিওসিটি যেখানে মূল গবেষণা চালাবে, সেটি তার বর্তমান অবস্থান থেকে সাড়ে ছয় কিলোমিটার দূরে মাউন্ট শার্প বেসে। সেখানে পৌঁছাতে এক বছর লাগবে কিউরিওসিটির।
কিউরিওসিটির মিশনের ব্যবস্থাপক মাইলেক ওয়াটকিনস জানান, মঙ্গলে তিন দিন কাটানোর পরও কোনো অস্বাভাবিকতা ধরা পড়েনি কিউরিসিটির মধ্যে। কোনো সমস্যা ছাড়াই পরিকল্পনামাফিক সব ধরনের কাজ করছে এ রোবটযানটি। কিউরিওসিটিতে রাসায়নিক পরীক্ষায় যেসব যন্ত্রাংশ ব্যবহার করা হবে, এখন সেগুলোর পরীক্ষা চালানো হচ্ছে। কিউরিওসিটির তোলা ছবিতে দেখা গেছে, যে পথে যানটি এগোবে সে পথটির নুড়ি বা পাথর থেকে যানটির ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা নেই।
মঙ্গলে কিউরিওসিটির চতুর্থ দিন পার হবে সফটওয়্যার ও ধুলা বিশ্লেষক যন্ত্রগুলো ঠিকঠাক কাজ করছে কি না, তা পরীক্ষায়। এদিন কিউরিওসিটির মূল কম্পিউটারে সফটওয়্যার আপগ্রেড করা হবে। এ সফটওয়্যারটি মঙ্গলপৃষ্ঠে কী কাজ করতে হবে সে বিষয়ে কিউরিওসিটিকে নির্দেশনা দেবে। এই সফটওয়্যার আপগ্রেডের কারণে অন্য কাজ আপাতত বন্ধ রাখবে কিউরিওসিটি।
No comments:
Post a Comment