
ডেনমার্কের গবেষকেরা মহাকাশে নবীন একটি নক্ষত্রের চারপাশে থাকা গ্যাসের মধ্যে চিনির অণুর সন্ধান পেয়েছেন। আতাকামা লার্জ মিলিমিটার অ্যারি (এএলএমএ) নামের শক্তিশালী টেলিস্কোপ ব্যবহার করে প্রথমবারের মতো চিনির অণু দিয়ে ঘেরা নক্ষত্রের সন্ধান পেলেন গবেষকেরা। এক খবরে এ তথ্য জানিয়েছে এশিয়ান নিউজ ইন্টারন্যাশনাল।
গবেষকেরা প্রথমবারের মতো সূর্যের সমান ভরবিশিষ্ট ‘আইআরএএস ১৬২৯৩-২৪২২’ নামের একটি নক্ষত্রের গ্যাসের মধ্যে চিনির অণুর সন্ধান পেয়েছেন।
গবেষকেরা জানান, নবীন নক্ষত্রের পাশে গ্যাসের মধ্যে উপস্থিত চিনির সাধারণ এই রূপটির নাম ‘গ্লেকোলাডিহাইড’।
নাসার গবেষকেরা এর আগে মহাকাশে চিনির সন্ধান পাওয়ার কথা জানিয়েছিলেন। তবে সূর্যের মতো নক্ষত্রের পাশে এবারই প্রথম চিনির সন্ধান পেলেন ডেনমার্কের গবেষকেরা। গবেষকেরা জানিয়েছেন, নক্ষত্রের পাশে চিনির অস্তিত্বের খোঁজ পাওয়ায় গ্রহে প্রাণের অস্তিত্বের বিষয়টি সম্পর্কে জানার সুযোগ পেলেন তাঁরা। প্রথমবারের মতো এবারই মহাকাশে প্রাণ সৃষ্টির রাসায়নিক উপাদানটির ভূমিকা নিয়ে গবেষণা করার সুযোগ পাচ্ছেন তাঁরা।
‘অ্যাস্ট্রোফিজিক্যাল জার্নাল লেটার্স’-এ এই গবেষণার ফল প্রকাশিত হবে।
নিলস বোর ইনস্টিটিউটের গবেষক জেন জরগেনসেন এ প্রসঙ্গে জানিয়েছেন, নবীন নক্ষত্রটি ঘিরে থাকা ধুলি ও গ্যাসের আস্তরণে যে চিনি পাওয়া গেছে, তা চা বা কফিতে খাওয়া সাধারণ চিনির মতোই। এ উপাদানটি রাইবোনিউক্লিক এসিড (আরএনএ) তৈরির একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান, যা প্রাণের উদ্ভবের কারণ হিসেবে মনে করা হয়। চিনির এই অণু জীবনের প্রাথমিক উপাদান হিসেবে সঠিক সময়ে সঠিক স্থানে উপস্থিত থাকে এবং গ্রহ সৃষ্টির উপাদান হিসেবে কাজ করে।
জেন জরগেনসেন জানিয়েছেন, এখন বড় প্রশ্ন হলো, এ উপাদানটি গ্রহ তৈরির সময় কতটা জটিল রূপ নেয়, সেটাই দেখা। আর এ থেকে অন্য কোনো গ্রহে প্রাণের উদ্ভব ঘটলে তা কেমন হবে তাও জানা সম্ভব হবে। এএলএমএর পর্যবেক্ষণ সে রহস্য সমাধান করতে পারবে।
গবেষকেরা প্রথমবারের মতো সূর্যের সমান ভরবিশিষ্ট ‘আইআরএএস ১৬২৯৩-২৪২২’ নামের একটি নক্ষত্রের গ্যাসের মধ্যে চিনির অণুর সন্ধান পেয়েছেন।
গবেষকেরা জানান, নবীন নক্ষত্রের পাশে গ্যাসের মধ্যে উপস্থিত চিনির সাধারণ এই রূপটির নাম ‘গ্লেকোলাডিহাইড’।
নাসার গবেষকেরা এর আগে মহাকাশে চিনির সন্ধান পাওয়ার কথা জানিয়েছিলেন। তবে সূর্যের মতো নক্ষত্রের পাশে এবারই প্রথম চিনির সন্ধান পেলেন ডেনমার্কের গবেষকেরা। গবেষকেরা জানিয়েছেন, নক্ষত্রের পাশে চিনির অস্তিত্বের খোঁজ পাওয়ায় গ্রহে প্রাণের অস্তিত্বের বিষয়টি সম্পর্কে জানার সুযোগ পেলেন তাঁরা। প্রথমবারের মতো এবারই মহাকাশে প্রাণ সৃষ্টির রাসায়নিক উপাদানটির ভূমিকা নিয়ে গবেষণা করার সুযোগ পাচ্ছেন তাঁরা।
‘অ্যাস্ট্রোফিজিক্যাল জার্নাল লেটার্স’-এ এই গবেষণার ফল প্রকাশিত হবে।
নিলস বোর ইনস্টিটিউটের গবেষক জেন জরগেনসেন এ প্রসঙ্গে জানিয়েছেন, নবীন নক্ষত্রটি ঘিরে থাকা ধুলি ও গ্যাসের আস্তরণে যে চিনি পাওয়া গেছে, তা চা বা কফিতে খাওয়া সাধারণ চিনির মতোই। এ উপাদানটি রাইবোনিউক্লিক এসিড (আরএনএ) তৈরির একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান, যা প্রাণের উদ্ভবের কারণ হিসেবে মনে করা হয়। চিনির এই অণু জীবনের প্রাথমিক উপাদান হিসেবে সঠিক সময়ে সঠিক স্থানে উপস্থিত থাকে এবং গ্রহ সৃষ্টির উপাদান হিসেবে কাজ করে।
জেন জরগেনসেন জানিয়েছেন, এখন বড় প্রশ্ন হলো, এ উপাদানটি গ্রহ তৈরির সময় কতটা জটিল রূপ নেয়, সেটাই দেখা। আর এ থেকে অন্য কোনো গ্রহে প্রাণের উদ্ভব ঘটলে তা কেমন হবে তাও জানা সম্ভব হবে। এএলএমএর পর্যবেক্ষণ সে রহস্য সমাধান করতে পারবে।
‘মিষ্টি’ঘেরা নক্ষত্র! (ভিডিও) - প্রথম আলো
No comments:
Post a Comment