
ক্যাসপারস্কির বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, গাউস ভাইরাসটি ব্যাংকে অর্থ লেনদেনের তথ্য এবং লগইন পাসওয়ার্ড চুরি করে নিতে পারে। জটিল অবকাঠামোর কম্পিউটার-ব্যবস্থায়ও আক্রমণ চালাতে সক্ষম এ ভাইরাসটি ।
ক্যাসপারস্কির বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, গাউস ভাইরাসটি মধ্যপ্রাচ্যের লেবানন, ইসরায়েল ও ফিলিস্তিন অঞ্চলের প্রায় আড়াই হাজার মানুষের ব্যক্তিগত কম্পিউটারে ছড়িয়েছে। এ ভাইরাসটি লেবাননের বিভিন্ন ব্যাংক, এ অঞ্চলের সিটি ব্যাংকের বিভিন্ন শাখা ও ইবের পেপ্যালের তথ্যসংক্রান্ত তথ্য হাতিয়ে নেওয়ার জন্য বিশেষভাবে তৈরি করা হয়েছে।
এ ভাইরাস তৈরির পেছনে কারা বা কোন দেশ রয়েছে, এ বিষয়ে ক্যাসপারস্কির পক্ষ থেকে কিছু জানানো হয়নি। তবে গবেষকেরা ধারণা করেন, ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলা চালানোর উদ্দেশ্যে তৈরি স্টাক্সনেট তৈরির পেছনে যুক্তরাষ্ট্র বা ইসরায়েলের হাত থাকতে পারে। স্টাক্সনেটের তথ্য ফাঁস হওয়ার পর থেকে একই ধরনের ফ্লেইম, ডকু ভাইরাসের অস্তিত্ব খুঁজে পেয়েছেন গবেষকেরা।
বিশেষজ্ঞরা জানান, স্টাক্সনেট বা গাউস গোত্রের ভাইরাস দূর থেকে নিয়ন্ত্রণ করা যায়। তাই গোয়েন্দা সংস্থার কর্মকর্তাদের জন্য এ ধরনের ভাইরাস তথ্য সংগ্রহের একটা উপকরণ হতে পারে।
ক্যাসপারস্কির গবেষকেদের মতে, গাউস ভাইরাসে ‘গোডেল’ নামে এক ধরনের মডিউল রয়েছে, যা স্টাক্সনেট ভাইরাসটির মতো সাইবার অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করে কোনো শিল্পকারখানার কম্পিউটারপদ্ধতিতে আক্রমণ করা যায়।
উল্লেখ্য, ২০১০ সালে ইরানের পরমাণু স্থাপনায় সাইবার হামলার পর গবেষকেরা স্টাক্সনেট আবিষ্কার করেন। গাউস প্রসঙ্গে গবেষকেরা জানিয়েছেন, ইউএসবির মাধ্যমে নির্দিষ্ট কম্পিউটারের সংস্পর্শে এলেই কেবল চালু হয় গাউস। গাউসের ‘গোডেল’ কোড নিয়ে আরও পরীক্ষা চালানোর কথা জানিয়েছে ক্যাসপারস্কি।
ক্যাসপারস্কির বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, গাউস ভাইরাসটি মধ্যপ্রাচ্যের লেবানন, ইসরায়েল ও ফিলিস্তিন অঞ্চলের প্রায় আড়াই হাজার মানুষের ব্যক্তিগত কম্পিউটারে ছড়িয়েছে। এ ভাইরাসটি লেবাননের বিভিন্ন ব্যাংক, এ অঞ্চলের সিটি ব্যাংকের বিভিন্ন শাখা ও ইবের পেপ্যালের তথ্যসংক্রান্ত তথ্য হাতিয়ে নেওয়ার জন্য বিশেষভাবে তৈরি করা হয়েছে।
এ ভাইরাস তৈরির পেছনে কারা বা কোন দেশ রয়েছে, এ বিষয়ে ক্যাসপারস্কির পক্ষ থেকে কিছু জানানো হয়নি। তবে গবেষকেরা ধারণা করেন, ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলা চালানোর উদ্দেশ্যে তৈরি স্টাক্সনেট তৈরির পেছনে যুক্তরাষ্ট্র বা ইসরায়েলের হাত থাকতে পারে। স্টাক্সনেটের তথ্য ফাঁস হওয়ার পর থেকে একই ধরনের ফ্লেইম, ডকু ভাইরাসের অস্তিত্ব খুঁজে পেয়েছেন গবেষকেরা।
বিশেষজ্ঞরা জানান, স্টাক্সনেট বা গাউস গোত্রের ভাইরাস দূর থেকে নিয়ন্ত্রণ করা যায়। তাই গোয়েন্দা সংস্থার কর্মকর্তাদের জন্য এ ধরনের ভাইরাস তথ্য সংগ্রহের একটা উপকরণ হতে পারে।
ক্যাসপারস্কির গবেষকেদের মতে, গাউস ভাইরাসে ‘গোডেল’ নামে এক ধরনের মডিউল রয়েছে, যা স্টাক্সনেট ভাইরাসটির মতো সাইবার অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করে কোনো শিল্পকারখানার কম্পিউটারপদ্ধতিতে আক্রমণ করা যায়।
উল্লেখ্য, ২০১০ সালে ইরানের পরমাণু স্থাপনায় সাইবার হামলার পর গবেষকেরা স্টাক্সনেট আবিষ্কার করেন। গাউস প্রসঙ্গে গবেষকেরা জানিয়েছেন, ইউএসবির মাধ্যমে নির্দিষ্ট কম্পিউটারের সংস্পর্শে এলেই কেবল চালু হয় গাউস। গাউসের ‘গোডেল’ কোড নিয়ে আরও পরীক্ষা চালানোর কথা জানিয়েছে ক্যাসপারস্কি।
এবার ‘গাউস’ ভাইরাসের আক্রমণ - প্রথম আলো
No comments:
Post a Comment