
মঙ্গলগ্রহে স্থায়ী বসতি গড়ার দায়িত্ব নিতে পারবেন, এমন লোক খুঁজছে মার্স ওয়ান। বিশ্বের সব দেশের মানুষের জন্য মঙ্গলগ্রহের অভিযাত্রী হিসেবে আবেদনের সুযোগ রেখেছে নেদারল্যান্ডের বেসরকারি মহাকাশ গবেষণাপ্রতিষ্ঠানটি। ১৮ বছর বয়সের বেশি যে-কেউ মঙ্গলের অভিযাত্রী হিসেবে আবেদন করতে পারবেন। এক খবরে এ তথ্য জানিয়েছে স্পেস ডটকম।
অবশ্য মঙ্গল গ্রহে যাওয়ার এ প্রকল্পে নিয়োগ পেলে ৮ বছর প্রশিক্ষণ শেষে তবেই সেখানে যাওয়ার সুযোগ মিলবে। মঙ্গলে গিয়ে গড়ে তুলতে হবে বসতি। এ চাকরি পাওয়ার যোগ্যতা হচ্ছে, পৃথিবীর মায়া কাটানো আর নিজের বুদ্ধিমত্তা দিয়ে প্রতিকূল পরিবেশে টিকে থাকার মানসিকতা। পাশাপাশি সহযাত্রীদের প্রতি সহানুভূতি, মমত্ববোধ থাকতে হবে।
মার্স ওয়ানের ঘোষণা অনুযায়ী, মঙ্গল অভিযাত্রী দলটির যাত্রা হবে একমুখী। অর্থাত্ যাঁরা যাবেন, তাঁরা আর কোনোদিনই পৃথিবীতে ফিরে আসতে পারবেন না। বাকি জীবনটা সেখানে কাটানোর অনুকূল পরিবেশ তৈরির জন্য যা যা করা দরকার, তা-ই করতে হবে তাঁদের। আর তাঁদের সাহায্য করার জন্য দুই বছর পরপর নতুন করে আরেকটি দল সেখানে পৌঁছাবে। এভাবেই মঙ্গলে গড়ে তোলা হবে স্থায়ী মানব বসতি।
২০২৩ সাল নাগাদ মঙ্গলগ্রহে বসতি স্থাপনের জন্য অভিযাত্রী পাঠানোর পরিকল্পনা করেছেন মার্স ওয়ানের গবেষকেরা।
প্রথমবার চারজন অভিযাত্রী মঙ্গলগ্রহে যাবেন। এরপর প্রতি দুই বছর পরপর নতুন অভিযাত্রীরা তাঁদের সঙ্গে যুক্ত হবেন।
বিষয়টি যেন ‘পদ্মা নদীর মাঝি’ উপন্যাসের হোসেন মিয়ার ময়না দ্বীপে বসতি স্থাপনের মতোই, যেখানে অল্প অল্প মানুষ থেকে বড় কিছুর পরিকল্পনা করেন হোসেন মিয়া। আবার কিছুটা যেন ‘রবিনসন ক্রুসো’ উপন্যাসের কাহিনির মতোও। রবিনসন ক্রুসো নির্জন দ্বীপে জীবনের বেশির ভাগ সময় কাটিয়েছিলেন।
মার্স ওয়ান নিয়ে কাজ করছেন ডাচ উদ্যোক্তা ও গবেষক ব্যাস ল্যান্ডসড্রপ। তাঁর পরিকল্পনা অনুসারে, মঙ্গল গ্রহের মিশন সফল করতে ২০১৬ সাল নাগাদ যোগাযোগের জন্য কৃত্রিম উপগ্রহ পাঠাবে মার্স ওয়ান। ২০১৮ সালে রোবট পাঠিয়ে বসতি স্থাপনের জন্য উপযুক্ত জায়গা নির্ধারণ করা হবে। ২০২০ সালে মঙ্গলে নভোচারীদের টিকে থাকার জন্য প্রয়োজনীয় অবকাঠামো গড়ে তোলা হবে। প্রয়োজনীয় অবকাঠামোর মধ্যে থাকবে সৌর প্যানেল স্থাপন এবং মঙ্গলের পরিবেশকে কাজে লাগিয়ে পানি ও অক্সিজেন তৈরির বিষয়টি। ২০২২ সালের ১৪ সেপ্টেম্বর চারজন নভোচারী মঙ্গলের উদ্দেশে যাত্রা করবেন। প্রায় ১০ মাস পাড়ি দেওয়ার পর তাঁরা মঙ্গলে পৌঁছাবেন। এরপর তাঁদের শুরু হবে রবিনসন ক্রুসোর মতো জীবন।
মঙ্গলগ্রহে যাওয়ার এ অভিনব সুযোগ লাভের জন্য আবেদনপত্র, যোগ্যতা ও অভিযাত্রী নির্বাচনপ্রক্রিয়া সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে লিংক http://mars-one.com/en/
অবশ্য মঙ্গল গ্রহে যাওয়ার এ প্রকল্পে নিয়োগ পেলে ৮ বছর প্রশিক্ষণ শেষে তবেই সেখানে যাওয়ার সুযোগ মিলবে। মঙ্গলে গিয়ে গড়ে তুলতে হবে বসতি। এ চাকরি পাওয়ার যোগ্যতা হচ্ছে, পৃথিবীর মায়া কাটানো আর নিজের বুদ্ধিমত্তা দিয়ে প্রতিকূল পরিবেশে টিকে থাকার মানসিকতা। পাশাপাশি সহযাত্রীদের প্রতি সহানুভূতি, মমত্ববোধ থাকতে হবে।
মার্স ওয়ানের ঘোষণা অনুযায়ী, মঙ্গল অভিযাত্রী দলটির যাত্রা হবে একমুখী। অর্থাত্ যাঁরা যাবেন, তাঁরা আর কোনোদিনই পৃথিবীতে ফিরে আসতে পারবেন না। বাকি জীবনটা সেখানে কাটানোর অনুকূল পরিবেশ তৈরির জন্য যা যা করা দরকার, তা-ই করতে হবে তাঁদের। আর তাঁদের সাহায্য করার জন্য দুই বছর পরপর নতুন করে আরেকটি দল সেখানে পৌঁছাবে। এভাবেই মঙ্গলে গড়ে তোলা হবে স্থায়ী মানব বসতি।
২০২৩ সাল নাগাদ মঙ্গলগ্রহে বসতি স্থাপনের জন্য অভিযাত্রী পাঠানোর পরিকল্পনা করেছেন মার্স ওয়ানের গবেষকেরা।
প্রথমবার চারজন অভিযাত্রী মঙ্গলগ্রহে যাবেন। এরপর প্রতি দুই বছর পরপর নতুন অভিযাত্রীরা তাঁদের সঙ্গে যুক্ত হবেন।
বিষয়টি যেন ‘পদ্মা নদীর মাঝি’ উপন্যাসের হোসেন মিয়ার ময়না দ্বীপে বসতি স্থাপনের মতোই, যেখানে অল্প অল্প মানুষ থেকে বড় কিছুর পরিকল্পনা করেন হোসেন মিয়া। আবার কিছুটা যেন ‘রবিনসন ক্রুসো’ উপন্যাসের কাহিনির মতোও। রবিনসন ক্রুসো নির্জন দ্বীপে জীবনের বেশির ভাগ সময় কাটিয়েছিলেন।
মার্স ওয়ান নিয়ে কাজ করছেন ডাচ উদ্যোক্তা ও গবেষক ব্যাস ল্যান্ডসড্রপ। তাঁর পরিকল্পনা অনুসারে, মঙ্গল গ্রহের মিশন সফল করতে ২০১৬ সাল নাগাদ যোগাযোগের জন্য কৃত্রিম উপগ্রহ পাঠাবে মার্স ওয়ান। ২০১৮ সালে রোবট পাঠিয়ে বসতি স্থাপনের জন্য উপযুক্ত জায়গা নির্ধারণ করা হবে। ২০২০ সালে মঙ্গলে নভোচারীদের টিকে থাকার জন্য প্রয়োজনীয় অবকাঠামো গড়ে তোলা হবে। প্রয়োজনীয় অবকাঠামোর মধ্যে থাকবে সৌর প্যানেল স্থাপন এবং মঙ্গলের পরিবেশকে কাজে লাগিয়ে পানি ও অক্সিজেন তৈরির বিষয়টি। ২০২২ সালের ১৪ সেপ্টেম্বর চারজন নভোচারী মঙ্গলের উদ্দেশে যাত্রা করবেন। প্রায় ১০ মাস পাড়ি দেওয়ার পর তাঁরা মঙ্গলে পৌঁছাবেন। এরপর তাঁদের শুরু হবে রবিনসন ক্রুসোর মতো জীবন।
মঙ্গলগ্রহে যাওয়ার এ অভিনব সুযোগ লাভের জন্য আবেদনপত্র, যোগ্যতা ও অভিযাত্রী নির্বাচনপ্রক্রিয়া সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে লিংক http://mars-one.com/en/
No comments:
Post a Comment