
একই নামের সূত্র ধরে সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইট ফেসবুকে তাঁদের পরিচয়, পরিচয় পর্বের পর প্রণয়—এরপর বিয়ে। কিন্তু বিয়ের মাত্র তিন বছরের মাথায় ভেঙে গেছে কেলি দম্পতির সেই সম্পর্ক, ভেঙেছে সংসারও। খবর ‘হাফিংটন পোস্ট’-এর।
২০০৮ সালে ‘কেলি’ ক্যাটরিনা তাঁর নামের সঙ্গে মিল রয়েছে এমন কাউকে খুঁজছিলেন ফেসবুকে। খুঁজতে খুঁজতে এক সময় পেয়েও যান তাঁর নামের সঙ্গে মিল রয়েছে কেলি কার্ল নামের এমন একজনকে। এরপর প্রণয় এবং ২০০৯ সালে ফেসবুকের পরিচয় থেকে তাঁরা বাঁধলেন ঘর, কিন্তু বিয়ের তিন বছরের মধ্যেই তাঁরা বুঝতে পেরেছেন যে শুধু নামের মিলই ঘর টেকানোর জন্য যথেষ্ট নয়।
কেলি কার্ল এ প্রসঙ্গে জানিয়েছেন, তাঁর সঙ্গিনী ফ্লোরিডার মেয়ে আর তিনি নিজে টেক্সাসের বাসিন্দা। দুজনের নামের মিল থাকলেও তাঁদের পৃথিবীটা আর ভাবনা-চিন্তা একেবারেই আলাদা। তাই আদালতের মাধ্যমে আলাদা হয়ে যাচ্ছেন তাঁরা।
এ প্রসঙ্গে কেলি ক্যাটরিনার (২০) ভাষ্য, ‘২০০৮ সালের এক রাতে নিজের নামের সঙ্গে মিল রয়েছে এমন কাউকে খুঁজতে ফেসবুকে সার্চ দিয়েছিলেন। সেখানেই তিনি খুঁজে পেয়েছিলেন কেলি কার্ল নামের একজনকে, যার বয়স তখন ২৪। তাঁর নামের সঙ্গে মিল রয়েছে দেখেই তিনি কার্লকে ই-মেইল করেন। ই-মেইল থেকে এরপর ফোন কল, তারপর দেখা-সাক্ষাত্, বাগদান ও বিয়ে। সেসময় তাঁদের এ পরিচয় ও বিয়ে নিয়ে ‘পিপলস ম্যাগাজিন’ প্রতিবেদনও ছেপেছিল।
কিন্তু মনের মিল না হলে ফেসবুকের সম্পর্ক, ভালো লাগা, নামের মিল যে সংসার টেকানোর জন্য যথেষ্ট নয়, কেলি দম্পতির ঘটনা তারই একটা উদাহরণ।
২০০৮ সালে ‘কেলি’ ক্যাটরিনা তাঁর নামের সঙ্গে মিল রয়েছে এমন কাউকে খুঁজছিলেন ফেসবুকে। খুঁজতে খুঁজতে এক সময় পেয়েও যান তাঁর নামের সঙ্গে মিল রয়েছে কেলি কার্ল নামের এমন একজনকে। এরপর প্রণয় এবং ২০০৯ সালে ফেসবুকের পরিচয় থেকে তাঁরা বাঁধলেন ঘর, কিন্তু বিয়ের তিন বছরের মধ্যেই তাঁরা বুঝতে পেরেছেন যে শুধু নামের মিলই ঘর টেকানোর জন্য যথেষ্ট নয়।
কেলি কার্ল এ প্রসঙ্গে জানিয়েছেন, তাঁর সঙ্গিনী ফ্লোরিডার মেয়ে আর তিনি নিজে টেক্সাসের বাসিন্দা। দুজনের নামের মিল থাকলেও তাঁদের পৃথিবীটা আর ভাবনা-চিন্তা একেবারেই আলাদা। তাই আদালতের মাধ্যমে আলাদা হয়ে যাচ্ছেন তাঁরা।
এ প্রসঙ্গে কেলি ক্যাটরিনার (২০) ভাষ্য, ‘২০০৮ সালের এক রাতে নিজের নামের সঙ্গে মিল রয়েছে এমন কাউকে খুঁজতে ফেসবুকে সার্চ দিয়েছিলেন। সেখানেই তিনি খুঁজে পেয়েছিলেন কেলি কার্ল নামের একজনকে, যার বয়স তখন ২৪। তাঁর নামের সঙ্গে মিল রয়েছে দেখেই তিনি কার্লকে ই-মেইল করেন। ই-মেইল থেকে এরপর ফোন কল, তারপর দেখা-সাক্ষাত্, বাগদান ও বিয়ে। সেসময় তাঁদের এ পরিচয় ও বিয়ে নিয়ে ‘পিপলস ম্যাগাজিন’ প্রতিবেদনও ছেপেছিল।
কিন্তু মনের মিল না হলে ফেসবুকের সম্পর্ক, ভালো লাগা, নামের মিল যে সংসার টেকানোর জন্য যথেষ্ট নয়, কেলি দম্পতির ঘটনা তারই একটা উদাহরণ।
সম্পর্ক টিকল না ফেসবুক দম্পতির! (ভিডিও) - প্রথম আলো
No comments:
Post a Comment