TECH GURU, TECH-SCIENCE NEWS

"I celebrate myself, and sing myself,
and what I assume you shall assume,
for every atom belonging to me as good belongs to you."

Friday, December 27, 2013

কী করছেন? সাবধান, কেউ দেখছে!

অনলাইন বিজ্ঞাপনদাতা প্রতিষ্ঠানগুলো ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের ব্যক্তিগত তথ্য সংগ্রহে মরিয়া হয়ে উঠছে। সামাজিক যোগাযোগের প্রোফাইল থেকে শুরু করে মেইল ও বিভিন্ন ওয়েবসাইটে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর পিছু তাড়া করছে তারা। অনলাইন বিজ্ঞাপনদাতাদের গোপনে গোয়েন্দাগিরির বিষয়ে সম্প্রতি একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে টাইমস অব ইন্ডিয়া। আপনি ফেসবুক, টুইটার, লিংকডইন, গুগল প্লাসে যখন নিশ্চিন্ত মনে কোনো বিষয় নিয়ে মন্তব্য লিখছেন, তখন অনলাইন বিজ্ঞাপনদাতারা কিন্তু বসে নেই। বিভিন্ন সফটওয়্যার, অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করে আপনার ওপর গোপন নজরদারি করছে তারা। অনলাইনে আপনি কখন কী করছেন, ফেসবুকে কী লিখছেন, কী টুইট করছেন, বন্ধুবান্ধবের কাছে কী মেইল পাঠাচ্ছেন—সবকিছু নজরদারিতে রেখে আপনার একটা প্রোফাইল তৈরি করছে তারা। আপনার তথ্য সংগ্রহ করার পর সে অনুযায়ী আপনাকে বিজ্ঞাপন সরবরাহ করার লক্ষ্য তাদের। প্রশ্ন উঠেছে, শুধু কি বিজ্ঞাপন দেখানোর জন্যই আপনার ব্যক্তিগত তথ্য সংগ্রহ করা হচ্ছে? ভারতের প্রযুক্তি বিশ্লেষকেরা জানান, অনলাইনে গোয়েন্দাগিরি এখন এমন পর্যায়ে পৌঁছে গেছে যে শুধু বিজ্ঞাপন দেখানোতেই সীমাবদ্ধ থাকছে না। এখন সাইবার প্রতারণার কাজেও এ তথ্য ব্যবহার করা হচ্ছে। প্রযুক্তি বিশ্লেষকেরা জানান, অনলাইন থেকে ব্যবহারকারীর তথ্য সংগ্রহের এ পদ্ধতিটির একটি ভদ্রস্থ নাম হচ্ছে ‘ম্যাপিং’। অনলাইন ব্যবহারকারীদের আচরণ বিশ্লেষণ করে সে তথ্য কাজে লাগানোর পদ্ধতি এটি। অবশ্য বাজার গবেষকেরা জানান, অনলাইন ব্যবহারকারীদের সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইটের প্রোফাইল থেকে তথ্য সংগ্রহ করে তা দিয়ে অর্থ আয়ের পদ্ধতি বের করার ঘটনা অবশ্য একেবারে নতুন নয়। কিন্তু এ বিষয়টি ক্রমশ বাড়ছে। ২০১৪ সালে এ ধরনের ঘটনা আরও বাড়বে। ভারতের ইগনাইট ডিজিটাল সার্ভিসেস নামের একটি অনলাইনভিত্তিক প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহী অতুল হেজ জানান, ম্যাপিং সাধারণত দুই ধাপে সম্পন্ন হয়। যেসব ওয়েবসাইটে শুধু ব্যবহারকারীরা কনটেন্ট দেখতে যান, সেখানে কতক্ষণ থাকেন এবং কী ধরনের কনটেন্ট দেখেন, সে তথ্য বিশ্লেষণ করা হয়। আর যে ওয়েবসাইটগুলোতে ব্যবহারকারী প্রোফাইল তৈরি করেছেন, সেখান থেকে তাঁর ব্যক্তিগত তথ্য সংগ্রহ করা হয়। অনেক সময় ব্যবহারকারীর ই-মেইল স্ক্যান করে এবং ই-মেইলে ব্যবহূত শব্দগুলোর ওপর ভিত্তি করে বিজ্ঞাপন প্রদর্শিত হয়। বাজার গবেষকেরা জানান, অনলাইনে কোনো ওয়েবসাইটের গ্রাহক আচরণ বুঝতে গিয়ে বিপণনকারীরা ম্যাপিংয়ের চেয়েও বেশি কিছু করে ফেলছেন। ম্যাপিংয়ের ক্ষেত্রে তথ্য সংগ্রহের জন্য যেসব সফটওয়্যার, অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করা হয়, বেশির ভাগই তা ব্যবহারকারীর প্রাইভেসি বা ব্যক্তিগত গোপনীয়তার লঙ্ঘন। অনেক ক্ষেত্রে এমন সব অ্যাডওয়্যার ব্যবহূত হয়, যা ব্যবহারকারীর অজান্তে ব্যক্তিগত সব তথ্য সংগ্রহ করে। এইচডিএফসি নামের অনলাইন মার্কেটিং প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহী সঞ্জয় ত্রিপাটি জানিয়েছেন, অনলাইন ব্যবহারকারীদের ব্যক্তিগত তথ্য প্যাকেজ আকারে কিনতে পাওয়া যায়। অনলাইন বিজ্ঞাপন ব্যবসায়ীরা অনেক সাইট থেকে এ ধরনের তথ্য নিলামে কিনে নেয়। কোনো ওয়েবসাইটে ভিজিটর বাড়ানোর জন্য অনলাইন ব্যবহারকারীদের আচরণ অনুযায়ী তারা বিভিন্ন ব্যবস্থা নেয়। এ ক্ষেত্রে ব্যবহারকারীরা শুধু ডেটা বা তথ্য কীভাবে সংগ্রহ করা হয়েছে, তা নিয়ে না ভেবে ডেটা কীভাবে কাজে লাগানো যায়, তা নিয়েই বেশি ভাবেন। আপনি কোথায় যাচ্ছেন, কী করছেন, তা আপনার অগোচরে গোয়েন্দারা যেমন যেনে নিতে পারে। তেমনি আপনার সঙ্গে থাকা স্মার্টফোনটিও অগোচরে আপনার সব তথ্য অন্যের হাতে তুলে দিতে পারে। আপনার পেছনে কোনো গোয়েন্দা না থাকলেও মুঠোফোনের অ্যাপ্লিকেশনের লোকেশন ট্র্যাকিং বিপজ্জনক হয়ে উঠতে পারে। মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহারের সময় লোকেশন বা অবস্থান ট্র্যাক করার বিষয়টিতে সতর্ক থাকার কথা জানিয়েছেন মার্কিন প্রযুক্তি বিশ্লেষকেরা। গবেষকেরা জানান, মুঠোফোন লোকেশন ট্র্যাকিং করে গোপনে তথ্য সংগ্রহ করে এবং সেই তথ্য বিজ্ঞাপনদাতাদের কাছে বিক্রি করে। সম্প্রতি বিবিসি অনলাইনের এক খবরে বলা হয়েছে, অ্যান্ড্রয়েডের জনপ্রিয় একটি অ্যাপ্লিকেশনের ক্ষেত্রে গোপনে তথ্য সংগ্রহ করার প্রমাণ পেয়েছে মার্কিন ফেডারেল ট্রেড কমিশন (এফটিসি)। এফটিসি জানিয়েছে, প্রায় এক কোটি অ্যান্ড্রয়েড ব্যবহারকারীর ব্যক্তিগত তথ্য অনুমতি ছাড়াই সংগ্রহ করেছে গোল্ডেনশোরস টেকনোলজি নামের একটি অ্যাপ নির্মাতাপ্রতিষ্ঠান। প্রযুক্তি গবেষকেরা জানিয়েছেন, গোল্ডেনশোরস টেকনোলজি যা করেছে তা অধিকাংশ অ্যাপ্লিকেশন নির্মাতাপ্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রেই ঘটছে। জিপিএস ট্র্যাকিং করে ব্যবহারকারীদের নিয়ে বিজ্ঞাপন ব্যবসা করছে তারা।

অ্যালকাটেল আইডল এক্স প্লাস

চীনের প্রযুক্তিপণ্য নির্মাতা টিসিএল সম্প্রতি অ্যালকাটেল ব্র্যান্ডের স্মার্টফোন বাজারে এনেছে। পাঁচ ইঞ্চি মাপের ফুল এইচডি ডিসপ্লেযুক্ত অ্যান্ড্রয়েড জেলি বিন অপারেটিং সিস্টেমনির্ভর ‘আইডল এক্স প্লাস’ স্মার্টফোনটিতে রয়েছে অক্টা কোরের প্রসেসর। চীনের বাজারে এই স্মার্টফোনটির দাম ৩৩০ মার্কিন ডলার। প্রযুক্তি বিষয়ক ওয়েবসাইট এনগ্যাজেট চায়না জানিয়েছে, বিশেষ বুম ব্যান্ড স্মার্টঘড়ির সঙ্গে প্যাকেজ হিসেবে অ্যালকাটেল স্মার্টফোনটি বাজারে এনেছে টিসিএল। টিসিএলের তৈরি স্মার্ট হাতঘড়িটি স্মার্টফোনের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করতে পারে। স্মার্টফোন ভুলে কোথাও ফেলে রাখলে এই হাতঘড়িটি সংকেত দেবে। এ ছাড়াও ব্যবহারকারীর শরীরের রক্তচাপ, হূত্স্পন্দন পরীক্ষা করতে পারে এই হাতঘড়ি। টিসিএল জানিয়েছে, এ বছর বাজারে আসা আইডল এক্স স্মার্টফোনটির পরবর্তী সংস্করণ হচ্ছে আইডল এক্স প্লাস। দুই গিগাবাইট র‌্যাম ও ১৩ মেগাপিক্সেলের ক্যামেরাযুক্ত স্মার্টফোনটি চীন ছাড়াও অন্যান্য দেশে বিক্রি করার পরিকল্পনা করছে টিসিএল।

Wednesday, December 25, 2013

আসিফ নজরুল ও হুমায়ুনকণ্যা শীলার বিয়ে

আসিফ নজরুল আবারও বিয়ে করলেন। এবার কনে হুমায়ূন আহমেদতনয়া শীলা আহমেদ। মাস দুয়েক আগে আসিফ নজরুলের সঙ্গে শীলা আহমেদের বিয়ে হয়েছে বলে আসিফ নজরুলের একটি ঘনিষ্ঠ সূত্র প্রথম আলো ডটকমকে নিশ্চিত করেছেন। আসিফ নজরুল ও শীলা আহমেদের ব্যক্তিগত ফেসবুক অ্যাকাউন্টের কভার ছবি হিসেবে দুজনের ঘনিষ্ঠ একটি ছবি পোস্ট করা হয়েছে।
ওই সূত্র আরও জানায়, ১০-১২ বছর আগে আসিফ-শীলার বিয়ের জোরালো গুঞ্জন উঠেছিল। তবে সে সময় তাঁদের দুজনের মধ্যে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক থাকলেও তা বিয়ে পর্যন্ত গড়ায়নি। গত দুই মাস আগে তা বিয়েতে রূপলাভ করেছে। দুই মাস আগে তাঁদের বিয়ের কাজটি সম্পন্ন হলেও এত দিন বিষয়টি অনেকটা অজানাই ছিল। আসিফ-শীলা দুজনের ফেসবুক অ্যাকাউন্টে একান্ত মুহূর্তের ছবি প্রকাশের পর বিষয়টি আলোচনায় আসে। আসিফ নজরুলের সঙ্গে এর আগে অভিনয়শিল্পী রোকেয়া প্রাচীর বিয়ে হয়েছিল। সেই সংসারে ছয় বছরের একটি সন্তানও রয়েছে। অন্যদিকে শীলা আহমেদও এর আগে একবার বিয়ে করেছিলেন। ওই সংসারে চার বছর ও দুই বছর বয়সী দুটি সন্তান রয়েছে। দুজনেরই কয়েক মাস আগে বিচ্ছেদ হয়েছে বলে জানা গেছে। http://www.prothom-alo.com/bangladesh/article/107962/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A7%87%E0%A6%B0_%E0%A6%AC%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A6%A8%E0%A7%87_%E0%A6%86%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%AB_%E0%A6%A8%E0%A6%9C%E0%A6%B0%E0%A7%81%E0%A6%B2_%E0%A6%93_%E0%A6%B9%E0%A7%81%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A7%9F%E0%A7%82%E0%A6%A8%E0%A6%95%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE_%E0%A6%B6%E0%A7%80%E0%A6%B2%E0%A6%BE

Monday, December 23, 2013

Big Data vs. Small Data Strategies for Next Generation Business

প্রায় এক বছর পর আমার একটি গবেষণাপত্র প্রকাশিত হল। প্রকাশক যুক্তরাষ্ট্রের মাইন্ডকমার্স পাবলিকেশন। আমার গবেষণার বিষয় ছিল Big Data vs. Small Data Strategies for Next Generation Business তথ্য বা ডাটা নিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো কী করতে পারে এবং ব্যবসা মডেল কেমন হতে পারে তা নিয়ে এই গবেষণা। বড় ডাটা ও ছোট ডাটা নিয়ে অনেক ব্যবসা করা যায়। এটি আমার তৃতীয় গবেষণাপত্র। আমি শিগগিরই চতুর্থটির জন্য কাজ শুরু করব। সবার কাছে দোয়া চায়। গবেষণাপত্রটির বিষয়বস্তু দেখে নিতে পারেন। আশা করি এই গবেষণাপত্রে আমার নাম না থাকলেও আন্তর্জাতিক বেশ কিছু মিডিয়ায় এই বিষয়টি নিয়ে চর্চা হবে। The data market is booming with an ever increasing valuation. In the virtual data ocean, Big Data and small data are complementary strategies at one level and choices of scale/scope at a different level. While Big Data holds distant promises, leveraging “small data” can provide great benefits to small-to-medium business (SMB) as well as large corporations. Simply stated, the cost-performance barrier leaves many lucrative markets inadequately served by Big Data approaches. Carefully chosen data solutions and models should be more accurate, objective, and ultimately lead to improved ROI especially for more near-term time horizons and/or companies with limitations in scale/scope. This research provides the reader with an understanding of data management issues, challenges and opportunities relative to Big Data and small data approaches. The report includes analysis of small data practices and emerging small data business models and scenarios. This report evaluates strategies, considerations, and planning for a so-called “small data” strategy. It also compares and contrasts Big Data vs. small data strategies in terms of company capabilities and focus. The report also evaluates the future of Big Data including emerging business models and practices. Target Audience: SMB of all types Big Data companies Social network companies Telecom service providers Data services and analytics companies Cloud and telecom infrastructure providers Table of Contents: 1.0 EXECUTIVE SUMMARY 5 2.0 DATA TREND ANALYSIS 7 2.1 DATA SEARCH 7 2.2 DATA QUALITY 8 2.3 TIMED DATA DELIVERY 9 2.4 DATA STORAGE CAPACITY 10 2.5 DEFINING BIG & SMALL DATA INCLUDING SOURCING 12 2.6 BIG DATA VS. SMALL DATA DIFFERENTIATION 13 2.6.1 DATA MINING 13 2.6.2 DATA PURPOSE 13 2.6.3 KEY DECISIONS 13 2.7 DECISION PARAMETERS FOR BIG VS. SMALL DATA 14 2.8 USABILITY OF SMALL VS. BIG DATA IN MARKETING 15 3.0 BIG DATA MARKET ADVANCEMENT AND FORECAST 2014 - 2020 17 3.1 BIG DATA MARKET TREND 17 3.1.1 TRENDS IN THE ADVANCE OF BIG DATA 17 3.1.2 BIG DATA ANALYTICS 18 3.1.3 BIG DATA MARKET FORECAST 18 3.1.4 CASE STUDIES & STRATEGIC RECOMMENDATION FOR START-UP BUSINESSES 19 3.2 BIG DATA VALUE CHAIN 22 3.2.1 CREATING TRANSPARENCY 22 3.2.2 ENABLING EXPERIMENTATION 22 3.2.3 SEGMENTING POPULATIONS TO CUSTOMIZE ACTIONS 23 3.2.4 REPLACING/SUPPORTING HUMAN DECISION MAKING WITH AUTOMATION 23 3.2.5 INNOVATING NEW BUSINESS MODELS, PRODUCTS, AND SERVICES 23 3.3 BIG DATA IMPLEMENTATION RECOMMENDATIONS 23 3.3.1 FOR VENDOR COMPANY 23 3.3.2 INDUSTRY VERTICAL 24 3.3.3 CONSIDERATION FOR INDUSTRY STRUCTURE 24 3.4 BIG DATA TECHNIQUES 24 3.4.1 A/B TESTING 25 3.4.2 ASSOCIATION RULE LEARNING 25 3.4.3 CLASSIFICATION 25 3.4.4 CLUSTER ANALYSIS 25 3.4.5 CROWD SOURCING 26 3.4.6 DATA FUSION AND DATA INTEGRATION 26 3.4.7 DATA MINING 26 3.4.8 OTHER TECHNIQUES 26 3.5 BIG DATA TECHNOLOGY 27 3.6 BIG DATA INDUSTRY INSIGHTS & ANALYSIS 27 3.6.1 US HEALTHCARE 28 3.6.2 EUROPE PUBLIC SECTOR ADMINISTRATION 28 3.6.3 GLOBAL PERSONAL LOCATION DATA 28 3.6.4 US RETAIL INDUSTRY 28 3.6.5 GLOBAL MANUFACTURING INDUSTRY 28 3.6.6 ANALYSIS 28 3.7 CASE STUDIES 29 3.8 EMERGING BUSINESS MODELS 30 3.8.1 AGGREGATING AND SYNTHESIZING PATIENT CLINICAL RECORDS/CLAIMS 30 3.8.2 ONLINE PLATFORMS AND COMMUNITIES 30 3.8.3 PUBLIC HEALTH 31 3.8.4 RETAIL INDUSTRY 31 3.8.5 PLACEMENT AND DESIGN OPTIMIZATION 32 3.8.6 PRICE COMPARISON SERVICES 33 3.8.7 WEB-BASED MARKETS 33 3.8.8 PERSONAL LOCATION DATA 33 3.8.9 SMART ROUTING 34 3.8.10 AUTOMOTIVE TELEMATICS 34 3.8.11 MOBILE LOCATION-BASED SERVICES 35 3.8.12 SHOPALERTS 35 3.8.13 CIVIC POWERED MODEL 35 4.0 SMALL DATA 37 4.1 DIFFERENCE VS. RELATIONSHIP WITH BIG DATA 37 4.2 SMALL DATA TECHNOLOGIES 38 4.3 HOW TO ANALYZE SMALL DATA? 38 4.4 HOW BANKS ARE LEVERAGING DATA 39 4.5 SMALL DATA MODELING IN THE CLOUD 39 4.6 SMALL DATA PROBLEMS IN MASS MARKET 40 5.0 SMALL DATA DRIVEN EMERGING BUSINESS MODELS 41 5.1 SOCIAL NETWORK 41 5.1.1 CASE STUDY: RENREN 41 5.2 LITTLE DATA CONTROLLING 42 5.3 KEY CONSIDERATION FOR DELIVERING SMALL DATA STRATEGY 43 5.4 SMALL DATA FRAMEWORK 44 5.5 SMALL DATA PRINCIPLES 45 5.6 SMALL DATA WITH BIG IMPACT 45 5.7 CASE STUDIES 45 5.7.1 THE REAL DELI 45 5.7.2 GOOGLE 46 5.7.3 ADOBE 46 5.7.4 FOURSQUARE 47 5.7.5 TWITTER 47 5.7.6 ATTIVIO 47 5.7.7 OTHER COMPANIES 47 5.8 RECOMMENDATION 47 5.8.1 FOR E-COMMERCE COMPANY 47 5.8.2 FOR MULTI-STORE CHAINS 48 5.9 GUIDELINES FOR SMALL DATA BEST PRACTICES 48 6.0 CONCLUSIONS 49 List of Figures Figure 1: Data Search Trends in Google 2009 – 2013 7 Figure 2: Global Data Search, Generation, and Delivery Trends 9 Figure 3: Global digital vs. Analog Data Storage Capacity 1986 – 2021 11 Figure 4: Big Data Market Value 2011 - 2020 19 Figure 5: Big Data Value Chain 22 Figure 6: Small Data Implementation Framework 45 List of Tables Table 1: Decision Points for using Big Data 14 Table 2: How Small Data is Different 37

Tuesday, December 17, 2013

দেবযানির বস্ত্রহরণ আর আমাদের উত্তাপ

কেন হল সুন্দরী দেবযানির বস্ত্রহরণ? কী এমন ছিল সুন্দরী দেবযানির কাছে যে তাঁকে নগ্ন করে পরীক্ষা করতে হল? গৃহপরিচারিকাকে বেতন কম দেওয়ার কারণে যে মামলা তার বিরুদ্ধে তার চেয়ে হাস্যকর আর কী হতে পারে? সুন্দরী দেবযানি সঙ্গে করে তো কোনো পিস্তল বা অস্ত্র রাখেননি। তবে ভারত যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্কের যে অবনতি তা এই দেবযানি মামলাতেই পরিস্কার। বাংলাদেশের রাজনীতির উত্তাপ যে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রকে তাতাচ্ছে তা আর না বললেও চলছে। আমেরিকা কর্তৃক সুন্দরী দেবযানির বস্ত্রহরণ বাংলাদেশ প্রশ্নে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্কের এক বাস্তব রূপ। নিউইয়র্কের ভারতীয় কনস্যুলেটর ডেপুটি কনসাল জেনারেল দেবযানির বাবা উত্তম খোবরাগাড়ে দাবি করেছেন যে তাঁর মেয়েকে কূটনৈতিক সম্পর্কের ‘বলির পাঁঠা’ বানানো হয়েছে। দেবযানিকে দেশে ফিরিয়ে আনার জন্য উত্তম খোবরাগাড়ে কংগ্রেস সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধীর হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।উত্তম খোবরাগাড়ে বলেছেন, সরকার তাঁর মেয়েকে যুক্তরাষ্ট্রে পাঠিয়েছে। দুই দেশের মধ্যকার রাজনৈতিক পরিস্থিতির কারণে তাঁর মেয়েকে বলির পাঁঠা বানানো হয়েছে। নিউইয়র্কে নিযুক্ত ভারতীয় কূটনীতিক দেবযানি খোবরাগাড়েকে (৩৯) গত বৃহস্পতিবার গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি একজন গৃহকর্মীকে ভারত থেকে যুক্তরাষ্ট্রে নিয়ে যাওয়ার জন্য যুক্তরাষ্ট্রকে যেসব তথ্য দিয়েছেন, তাতে মিথ্যাচার করেছেন। যুক্তরাষ্ট্রের পুলিশ জানিয়েছে, দেবযানি ওই গৃহকর্মীকে যে মজুরি দিচ্ছেন, তা যুক্তরাষ্ট্রের আইনানুযায়ী সর্বনিম্ন মজুরির চেয়ে কম। দেশটিতে সর্বনিম্ন মজুরি চার ডলার প্রতি ঘণ্টা। যুক্তরাষ্ট্র পুলিশ দেবযানিকে কারাগারে বিবস্ত্র করে তল্লাশি করেছে, মাদকাসক্তদের সঙ্গে একই কক্ষে আটক করে রেখেছে এবং তাঁর ডিএনএ নমুনাও সংগ্রহ করেছে। দেবযানির ঘটনায় পুরো ভারত এখন তোলপাড়। পররাষ্ট্রমন্ত্রী সালমান খুরশিদ দৌড়ে বেড়াচ্ছেন। ভারতের সরকারি-বিরোধী সবাই একজোট। যুক্তরাষ্ট্রকে উচিৎ শিক্ষা দিতে হবে। দেবযানিকে গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে কংগ্রেসের সহসভাপতি রাহুল গান্ধী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সুশীলকুমার সিন্ধে ও নরেন্দ্র মোদি যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেশানাল ডেলিগেশনের সঙ্গে বৈঠক বাতিল করেছেন। প্রশ্ন উঠছে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের এই সম্পর্কের অবনতি কী নিয়ে? বাংলাদেশ। ইদানিং জাতিসংঘ, যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্রসহ সব মানবাধিকার কর্মীরা কাদের মোল্লার ফাঁসির রায়ে যেন কাঁদতে বসেছেন। পাকিস্তান তো পারলে বাংলাদেশ আক্রমণ করেই বসে। ফাঁসি ঠেকাতে কতো তোড়জোড় দেখলাম। কিন্তু ভারত কোনো চাপ দেয়নি বলেই কী ভারতের দেবযানিকে দিয়ে শিক্ষা দিতে চাইছে যুক্তরাষ্ট্র। দেবযানি বলছেন অন্যকথা। মার্কিন নীতির প্রতিবাদ করায় তার এই দুর্দশা। ভারতীয় কূটনীতিক দেবযানী খোবরাগাড়ের গ্রেফতারকে কেন্দ্র করে দিল্লি-ওয়াশিংটন বিরোধ চরমে পৌঁছেছে।ভারতের প্রতিবাদ সত্ত্বেও মার্কিন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলছে, কূটনৈতিক সম্পর্ক নিয়ে ভিয়েনা কনভেনশনে যা বলা আছে তার আওতায় দেবযানী পড়েন না। ভিয়েনা কনভেনশনে বলা হয়েছে, কোনও বিদেশিকে আটক বা গ্রেফতার করলে একটুও দেরি না করে তা তার দূতাবাস বা কনস্যুলেটকে জানাতে হবে। আটক বা গ্রেফতার হওয়া ব্যক্তির অনুরোধ অনুযায়ী, পুলিশ ফ্যাক্সের মাধ্যমে দূতাবাসকে জানিয়ে দিতে পারে। সম্ভব হলে গ্রেফতারের কারণ, সময় উল্লেখ করতে পারে পুলিশ। ভারতের ডেপুটি কনসাল জেনারেল দেবযানী খোবরাগাড়ের গ্রেফতারের সময় আন্তর্জাতিক প্রোটোকল মানা হয়নি বলে অভিযোগ করেছে দিল্লি। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় দাবি করেছে, আইন ভাঙার জন্যই দেবযানীকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। এদিকে নয়াদিল্লি দাবি করছে, অপমান না করেও তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া যেত। দেবযানির ঘটনায় সোশ্যাল মিডিয়াগুলো সোচ্চার। কেউ বলছেন-আমাদের ভাইয়ের যুদ্ধে মাথা গলাতে আসা দুই চোগলখোর মোড়লের লড়াই নেহাৎ মন্দ নয়। কেউ বলছেন ভারত এবার উচিৎ শিক্ষা দেবে। কেউ বলে ভারতের শিক্ষা হয়েছে। ভিযোগ গুলো মিথ্যা কিনা আগে সেটা ভারত প্রমাণ করুন। চোরের মার বড় গলা! ভারত সেটারই প্রমাণ দিচ্ছে।মানবাধিকার নিয়েও প্রশ্ন উঠছে। ফেলানিরা যখন কাঁটাতারে ঝোলে তখন কোথায়থাকে মানবাধিকার বোধ।নাকি শুধু দেবযানীর বস্ত্রহরণে মানবাধিকার লঙ্ঘন হয়? তবে আর যাই হোক দেবযানির বস্ত্রহরণের ঘটনা ইঙ্গিত দিচ্ছে ভারত-যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক এতোটাই তিক্ত যে, পারলে যে কেউ যে কারও কাপড় খুলে নেবে। আর এই বিরোধটা যে বাংলাদেশের তৈরি কাপড় নিয়ে তার সম্ভাবনা কি একেবারে কম? http://goo.gl/SqQ0V0