TECH GURU, TECH-SCIENCE NEWS
"I celebrate myself, and sing myself,
and what I assume you shall assume,
for every atom belonging to me as good belongs to you."
Saturday, March 31, 2012
Thursday, March 8, 2012
Wednesday, March 7, 2012
Friday, March 2, 2012
কাঠ থেকে পরিবেশবান্ধব স্মার্টফোন!

কাঠের অনেক রকম ব্যবহার রয়েছে। এবার প্রযুক্তি ক্ষেত্রে কাঠের ভিন্নরকম ব্যবহার শুরু হল। যুক্তরাজ্যের কিরন-স্কট উডহাউস নামে এক শিক্ষার্থী কাঠ ব্যবহার করে স্মার্টফোন তৈরি করেছেন। অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম চালিত এই স্মার্টফোনের নাম ‘অ্যাডজিরো’। বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক খবরে এ স্মার্টফোনের তথ্য দিয়েছে।
অ্যাডজিরো স্মার্টফোনটিতে রয়েছে ‘অ্যাডওস’ নামে নতুন ইন্টারফেস ও রিং ফ্ল্যাশ প্রযুক্তি। রিং ফ্ল্যাশ প্রযুক্তিতে লেন্সের চারপাশে ফ্ল্যাশ থাকায় ছবিতে ছায়ার ভাগ থাকে কম। উডহাউস বলেন, মজবুত এ স্মার্টফোনটি অ্যাপলের আইফোনের চেয়েও হালকা।
উল্লেখ্য, উডহাউসের তৈরি প্রটোটাইপ স্মার্টফোনটি তৈরিতে বাঁশ ব্যবহার করা হয়েছে।
পরিবেশবান্ধব এ স্মার্টফোনটি চলতি বছরের শেষদিকে বাজারে আসতে পারে।
কাল্পনিক ‘অমরত্ব ফলের’ বাস্তব রূপ
চীনের ক্ল্যাসিক উপন্যাস ‘জার্নি টু দ্য ওয়েস্ট’-এ এমন একটা কাল্পনিক ফলের দেখা পাওয়া যায়, যেটা খেলে মানুষ অমরত্ব লাভ করে। ফলটি দেখতে একটা শিশুর মতো।

ষোলশ শতাব্দীর চীনা সাহিত্যে বর্ণিত এই শিশু-সদৃশ কাল্পনিক ফলটিকেই বাস্তব রূপ দিয়েছেন চীনের কৃষক হাও জিয়ানজাং। অমরত্বের সন্ধান না দিতে পারলেও, উত্তরাঞ্চলের হেবেই প্রদেশে নিজের ফলবাগানে তিনি এমন এক ধরনের নাশপাতির চাষ করেছেন, যেটা দেখতে একেবারে একটা শিশু বুদ্ধের মতো।
চীনা কৃষকের এই অদ্ভুত কীর্তিটি নিয়ে প্রথম প্রতিবেদন প্রকাশ করে বার্তা সংস্থা রয়টার্স। সে সময় পর্যন্ত প্রতিটি সাত ডলার মূল্যে প্রায় ১৮ হাজার বুদ্ধ-সদৃশ নাশপাতি তিনি বিক্রি করে ফেলেছিলেন। ভিন্ন ধরনের এই ব্যবসায়িক উদ্যোগটিতে সাফল্য পেলেও শুরুর দিকে সবাই কিন্তু পাগলই ভেবেছিল জিয়ানজাংকে। প্রথম দিককার কথা স্মরণ করে তিনি সাংবাদিকদের বলেছিলেন, ‘মানুষ আমাকে পাগল ভেবেছিল। তারা বলেছিল, আমি বাতিকগ্রস্ত আর গাছে শিশু-সদৃশ ফল ফলানো কোনোভাবেই সম্ভব না। তারা বলেছিল, আমি শুধু অর্থ আর সময়ই নষ্ট করছি।’ সবাই যে ভুল ছিল, সেটা তো জিয়ানজাং প্রমাণই করে দিয়েছেন।
২০০৩ সালে, সুপার মার্কেটগুলোতে বিভিন্ন জিনিসের আকারে জেলি বিক্রি করতে দেখে গাছের ফলকেও এ ধরনের আদল দেওয়ার চিন্তাটা মাথায় আসে জিয়ানজাংয়ের। তারপর নিরলস শ্রম ও গবেষণার মাধ্যমে তিনি তাঁর নাশপাতি বাগানের ফলগুলোকে শিশু-বুদ্ধের আদলে উত্পন্ন করতে সক্ষম হয়েছেন। ২০১০ সালের জন্য প্রায় ৭০-৮০ হাজার ফলের অর্ডার পেয়েছিলেন এই চীনা কৃষক। তবে এখন তিনি শুধু এখানেই থেমে যেতে রাজি নন। ভবিষ্যতে তাঁর এই বিচিত্র ফলগুলো বিদেশেও রপ্তানির আশা রাখেন জিয়ানজাং। আর তাঁর ফলগুলোকেও তিনি দিতে চান নতুন রূপ। ভবিষ্যতে নিজের বাগানে, বাইবেলের বিভিন্ন চরিত্র ও বিখ্যাত অভিনেতা চার্লি চ্যাপলিনের আদলে ফল ফলানোর স্বপ্নও আছে তাঁর।
Subscribe to:
Posts (Atom)